⁉️Question 34⁉️
♦️উস্তাযা, ফজরের আগে বা পরে কুরআন নিয়ে বসলে মনোযোগ দিতে পারিনা , ঘুম এসে যায়।
যদি এমনিতে জেগে থাকি তখন ঘুম আসেনা।
বাচ্চারা ছোট, দিনের বেলায় হিফয ও রিভিশন করাটা কষ্টকর। ৩০/২৯ পারা শেষ (সূরা ত্বলাক পড়ছি )
নাসিহাহ দিন উস্তাযা, কিভাবে সময়টা কাজে লাগাতে পারি
✨উত্তরঃ
এটা শয়তানের ওয়াসওয়াসা। যখনই আমরা কুরআন নিয়ে বসি বা ভালো কিছু করি তখন ঘুম চলে আসে। এমনিতে হয়তো ঘুমটা তখন ছিল না।
তো এরকম হলে আপনাকে পড়তে থাকতে হবে। কিছুই করার নেই। আজকে ঘুম আসবে, কালকে আবার চেষ্টা করবেন। এভাবে প্রতিনিয়ত চেষ্টা করতে হবে। একটা নির্দিষ্ট সময় অন্তত বসে থাকার চেষ্টা করবেন। মনে করবেন অনেক না পারি অন্তত ৩০ মিনিট বসে থাকি। পরের দিন আবার চেষ্টা করবেন। এরপর আস্তে আস্তে সময়টা বাড়ানোর চেষ্টা করবেন।
আমাদের উচিত সকাল থেকেই সজাগ থাকার এবং পড়াশোনা শেষ করার চেষ্টা করা। এটা সত্য যে বাচ্চা থাকুক বা না থাকুক ফজরের সময় যে পড়াটা হয় অন্য সময় তা হয় না। কেননা, এমনিতেই ফজরের সময় বা এর পরের সময়টাতে এই উম্মাহর জন্য বারাকাহ রয়েছে। আর তাছাড়া এই সময়টাতে সবাই ঘুমিয়ে থাকে বা সজাগ থাকলেও কেউ খোঁজ করে না। সবমিলিয়ে এই সময়টাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করা উচিত।
এজন্য অল্প করে হলেও প্রতিদিনই চেষ্টা করতে হবে। একদিন ঘুমিয়ে গেলে পরের দিন আর চেষ্টা করব না, এরকমটা না। বরং এরকম মনে করতে হবে যে এই নির্দিষ্ট টাইমটুকু আমি জাগবই ইনশাআল্লাহ।
এছাড়া আরও কিছু কাজ করতে পারেন। যেমনঃ
✅রাতে দ্রত ঘুমিয়ে পড়বেন
✅ আপনার হিফজ করার উদ্দেশ্যটাকে দৃঢ় করবেন
✅ শয়তানের থেকে আল্লাহ তা'আলার কাছে আশ্রয় চাইবেন
✅অল্প অল্প করে হলেও অভ্যাসটাকে ধরে রাখার চেষ্টা করবেন।
~ উস্তাযা নায়লা নুযহাতের হিফজ কাউন্সেলিং গ্রুপের অডিও প্রশ্নোত্তর থেকে
♦️উস্তাযা, ফজরের আগে বা পরে কুরআন নিয়ে বসলে মনোযোগ দিতে পারিনা , ঘুম এসে যায়।
যদি এমনিতে জেগে থাকি তখন ঘুম আসেনা।
বাচ্চারা ছোট, দিনের বেলায় হিফয ও রিভিশন করাটা কষ্টকর। ৩০/২৯ পারা শেষ (সূরা ত্বলাক পড়ছি )
নাসিহাহ দিন উস্তাযা, কিভাবে সময়টা কাজে লাগাতে পারি
✨উত্তরঃ
এটা শয়তানের ওয়াসওয়াসা। যখনই আমরা কুরআন নিয়ে বসি বা ভালো কিছু করি তখন ঘুম চলে আসে। এমনিতে হয়তো ঘুমটা তখন ছিল না।
তো এরকম হলে আপনাকে পড়তে থাকতে হবে। কিছুই করার নেই। আজকে ঘুম আসবে, কালকে আবার চেষ্টা করবেন। এভাবে প্রতিনিয়ত চেষ্টা করতে হবে। একটা নির্দিষ্ট সময় অন্তত বসে থাকার চেষ্টা করবেন। মনে করবেন অনেক না পারি অন্তত ৩০ মিনিট বসে থাকি। পরের দিন আবার চেষ্টা করবেন। এরপর আস্তে আস্তে সময়টা বাড়ানোর চেষ্টা করবেন।
আমাদের উচিত সকাল থেকেই সজাগ থাকার এবং পড়াশোনা শেষ করার চেষ্টা করা। এটা সত্য যে বাচ্চা থাকুক বা না থাকুক ফজরের সময় যে পড়াটা হয় অন্য সময় তা হয় না। কেননা, এমনিতেই ফজরের সময় বা এর পরের সময়টাতে এই উম্মাহর জন্য বারাকাহ রয়েছে। আর তাছাড়া এই সময়টাতে সবাই ঘুমিয়ে থাকে বা সজাগ থাকলেও কেউ খোঁজ করে না। সবমিলিয়ে এই সময়টাকে কাজে লাগানোর চেষ্টা করা উচিত।
এজন্য অল্প করে হলেও প্রতিদিনই চেষ্টা করতে হবে। একদিন ঘুমিয়ে গেলে পরের দিন আর চেষ্টা করব না, এরকমটা না। বরং এরকম মনে করতে হবে যে এই নির্দিষ্ট টাইমটুকু আমি জাগবই ইনশাআল্লাহ।
এছাড়া আরও কিছু কাজ করতে পারেন। যেমনঃ
✅রাতে দ্রত ঘুমিয়ে পড়বেন
✅ আপনার হিফজ করার উদ্দেশ্যটাকে দৃঢ় করবেন
✅ শয়তানের থেকে আল্লাহ তা'আলার কাছে আশ্রয় চাইবেন
✅অল্প অল্প করে হলেও অভ্যাসটাকে ধরে রাখার চেষ্টা করবেন।
~ উস্তাযা নায়লা নুযহাতের হিফজ কাউন্সেলিং গ্রুপের অডিও প্রশ্নোত্তর থেকে