PDF House


Гео и язык канала: Бангладеш, Английский
Категория: Книги


যারা মূলতো কিনে পড়তে পারে না, কিন্ত পড়তে আগ্রহী, তাদের জন্য। লেখকেদের কোনো ক্ষতি হউক চাই না। এসব বিষয়াদি অনলাইন হতে সংরক্ষণ করে আপনাদের দেই, তাই এসব কোনো কিছুর দায় আমাদের কে চিহ্নিত করে না। বিস্তারিত 👉 telegra.ph/PDFH-09-26 👉 @me_Aadmin 👉 @me_pdf

Связанные каналы

Гео и язык канала
Бангладеш, Английский
Категория
Книги
Статистика
Фильтр публикаций


হচ্ছে। কাজেই এই ইস্যুকে কেন্দ্র শাহবাগ ২.০ নির্মাণের চেষ্টা চলছে, এমন ধারণা করা নিছক অমূলক হবে না। তাই অবশ্যই পুরো সমাজের ধর্ষনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে, একই সাথে শাহবাগ ২.০ নির্মানের চক্রান্ত হলে সেটাকেও প্রতিরোধ করতে হবে সর্বশক্তি দিয়ে।
©️ Asif Adnan


ধর্ষনের শাস্তি আর বিচার নিয়ে নানা দাবি উঠছে। এর পেছনের সেন্টিমেন্ট ভালো। সমাজে বারবার এমন ভয়ঙ্কর অপরাধ হচ্ছে আর আমরা কিছুই করতে পারছি না, এই অক্ষমতা থেকে কিছু করার তীব্র তাড়না তৈরি হওয়া স্বাভাবিক। দুঃখজনকভাবে ধর্ষন নিয়ে আলাপগুলো আসছে খুবই প্রতিক্রিয়াশীল চিন্তা এবং ভাসা ভাসা বুঝের জায়গা থেকে। পাশাপাশি এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে অশুভ চক্রান্তের আশঙ্কাও আছে। সংক্ষেপে কিছু কথা বলি:
.
১। বিচার প্রক্রিয়াকে পাশ কাটিয়ে স্রেফ শাস্তি দেয়ার দাবি করে লাভ নেই। আপনি ধর্ষনের শাস্তি আগুনে পুড়িয়ে মৃত্যুদণ্ড দিলেও বিচারব্যবস্থা, আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রিতা ও প্রশাসনিক দুর্নীতি থাকলে মামলার নিষ্পত্তি ঠিকঠাক হবে না। বাংলাদেশের আদালতে লক্ষাধিক মামলা ঝুলে আছে, কেবল শাস্তি বাড়িয়ে সমাধান আসবে না।
.
২। একটা দুঃখজনক বাস্তবতা হলো, বাংলাদেশে নারী নির্যাতনবিরোধী মামলার বড় একটা অংশ ভুয়া। ২০১৮ সালের যুগান্তরের প্রতিবেদনে বলা হয়েছেঃ "নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে বর্তমানে প্রায় লক্ষাধিক মামলার বিচার কাজ চলমান রয়েছে। ট্রাইব্যুনালের বিচারকরা বলছেন, এসব মামলার অধিকাংশ মিথ্যা এবং ভুয়া। মামলাগুলোর ৮০ শতাংশই যৌতুক, ধর্ষণ ও যৌন পীড়নের অভিযোগে করা হয়েছে।" [১]
.
৩। বাংলাদেশে অনেক ধর্ষনের ঘটনা ঘটে। সত্য। তবে একই সাথে 'বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষন', এবং ১৮ বছরের কমবয়েসী মেয়ে বয়ফ্রেন্ডের সাথে যিনা করার পর সেটাকে ধর্ষন বলে চালিয়ে দেয়ার ঘটনাও ঘটে।
.
৪। প্রকৃত ধর্ষনের ঘটনাগুলোর উল্লেখযোগ্য একটা অংশ রিপোর্টেড হয় না। সামাজিক স্টিগমার কথা চিন্তা করে পরিবার অনেক সময় বিষয়টা এড়াতে চায়। অনেক সময় ধর্ষক হয় পরিচিত বা একই এলাকার লোক। ফলে নিজেরা নিজেরা 'নিষ্পত্তির' একটা প্রবণতা অনেক জায়গায় কাজ করে। ভিকটিম এবং তার পরিবারকে স্টিগমাটাইয করার এই ব্যাপারটা অত্যন্ত জঘন্য। সম্ভ্রমহানি বা ইজ্জত হারানোর মতো ওয়ার্ডিংগুলো এই স্টিগমাটাইযেইশানের সাথে জড়িত। এই মনোভাব বদলানো আবশ্যক।
.
৫। ধর্ষনের সমস্যা দিন দিন বাড়ার পেছনে একদিকে যেমন বিদ্যমান বিচারব্যবস্থা, প্রশাসনিক কাঠামো, দুর্নীতি, ক্ষমতাবানদের ভূমিকা আছে তেমনি ভূমিকা আছে সামাজিক অবক্ষয়ের, পশ্চিমা এবং ডারতীয় অপসংস্কৃতির। ভূমিকা আছে আধুনিকতার, পপ কালচারের, পর্নোগ্রাফির, এবং বিনোদন জগতের। এগুলো আমাদের সমাজের মূল্যবোধের গাথুনি ধ্বংস করে দিয়েছে। এই অপসংস্কৃতি, অবক্ষয় ও মূল্যবোধের ভাঙ্গনের মোকাবেলা না করে স্রেফ শাস্তির আলাপ করে সমাধান আসবে না।
.
৬। আমাদের দেশের অনেকেই মনে করেন ধর্ষন বন্ধ করা পিওরলি একটা ল' অ্যান্ড অর্ডার রিলেটেড ইস্যু। রাষ্ট্রের কাজ, রাষ্ট্রের আইন ঠিকঠাক করে দিলেই সমাধান হয়ে যাবে। এটা ভুল ধারণা। আমাদের দেশের সেক্যূলাররা পশ্চিমের আইন, ব্যবস্থা আর সমাজের অনুকরণ করতে চান। কিন্তু পশ্চিমের দেশগুলোতে ধর্ষনের সমস্যা সমাধান হয়নি। বরং সেখানে ধর্ষনের হার আরও বেশি।
.
৭। ধর্ষনের সমস্যা কম্প্রিহেনসিভভাবে মোকাবেলা করতে হলে সমাজের মজবুত এবং অপরিবর্তনীয় একটা নৈতিক কেন্দ্র প্রয়োজন। প্রয়োজন মূল্যবোধের শক্ত গাথুনি। পশ্চিমা চিন্তা, সেক্যুলার চিন্তা এমন কোন নৈতিক কেন্দ্র এবং গাঁথুনি দিতে অক্ষম। একারনেই পশ্চিমা বিশ্ব এই সমস্যার সমাধান করতে পারেনি। আমাদের জন্য এই নৈতিকতার কেন্দ্র আর মূল্যবোধের গাঁথুনির উৎস হল ইসলাম। ইসলামী মূল্যবোধ এবং ইসলামী সমাজব্যবস্থা গড়ে তোলা ছাড়া ধর্ষনের সমস্যা সমাধান করা যাবে না। যতোই আইন বদলান, যতোই বিচারের দাবি তুলুন।
.
৮। এখন যে ধরনের প্রতিক্রিয়াশীল দাবি উঠছে সেগুলো ওয়েলমিনিং হলেও কোন সমাধান আনবে না। স্রেফ এক-দুটি ভাইরাল ঘটনায় বিচার চেয়ে পরিবর্তন আসবে না। স্রেফ শাস্তি বাড়ানোর দাবিতে সমাধান আসবে না। নিছক প্রতিক্রিয়াশীল দাবির বদলে, প্রকৃত পরিবর্তনের জন্য সোচ্চার হওয়া জরুরী।
.
৯। শাহবাগ ব্লকেডের নামে কর্মসূচীতে যেসব দাবি এসেছে -- ২৪ ঘণ্টার ভেতর গ্রেফতার, মেডিক্যাল রিপোর্ট, ভিকটিম এবং স্বাক্ষী প্রমানের ভিত্তিতে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার ভেতর প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাসি নিশ্চিত করা - এগুলো হাস্যকরা কথাবার্তা। এমনকি সরকারের পক্ষ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ করা, ধর্ষন মামলা জামিন অযোগ্য করার যেসব কথা বলা হয়েছে এগুলোও ঝুকিপূর্ণ। আপনি সিএনজি-কে ফেরারির স্পিডে চালাতে পারবেন না। দেশের এই অবকাঠামো দিয়ে এই জিনিস প্রপারলি রান করা যাবে না। মাঝখান থেকে জামিন অযোগ্য করা হলে ভুয়া মামলার সংখ্যা আরও বাড়বে। জায়গাজমি, এলাকার শত্রুতা , ঝগড়াঝাটি, নারীপুরুষের মনোমালিন্য-- এরকম অনেক কিছুর ক্ষেত্রে ধর্ষনের মামলার অপব্যবহার হবে। পশ্চিমের মী টু মুভমেন্টের বাস্তবতা থেকে শিক্ষা নিন।
.
১০। সরকারের সাথে ঘনিষ্ঠ লোকজন সরকারের কাছে দাবি তুলছে, মঞ্চ বানাচ্ছে--এগুলো দেখেছিলাম শাহবাগের সময়। এখন এক্স্যাক্টলি সেইম কাজ হচ্ছে। তখনও নেতৃত্বের একটা অংশ ছিল বাম, এবারও বামদের দেখা যাচ্ছে ফ্রন্টলাইনে। অলরেডি ধর্ষন ইস্যুকে ধরে ওয়াজ-মাহফিলের বক্তব্য নিয়ন্ত্রনের দাবি তোলা


ধ'র্ষ'ক যদি শার্ট-প্যান্ট ওয়ালা না হয়ে.. দাঁড়ি-টুপি আর পাঞ্জাবী ওয়ালা হতো!তাহলে এতক্ষণে দেশে যুদ্ধ লেগে যেতো!
কথা- সংগৃহীত




বিশ্ববিদ্যালয়ের মেয়েদের চুইংগামের মতো চাবাতে ইচ্ছে করে।
বই: পাক সার জমিন সাদ বাদ। হুমায়ুন আজাদ।

কয়েকবছর আগে সারা সন্ধ্যা চুষতে চিবুতে ইচ্ছে হয়েছিলো চুয়িংগামের মতো এক তরুণীকে।
বই: আমার অবিশ্বাস। হুমায়ুন আজাদ।

আমার চোখের সামনে আমার মেয়ে বড় হচ্ছে, কিন্তু সামাজিক নিয়মের বেড়াজালে আমার হাত-পা বাঁধা।
বই: নারী। হুমায়ুন আজাদ।

চারদিকে যেভাবে ধ-র্ষণ বেড়ে গেছে, তাই নারী দিবস উপলক্ষে এনাকে স্মরণ করিয়ে দিলাম।

নোট: ছবির সাথে টুপি লাগিয়ে দিলাম যাতে সুশীল সমাজের কলম ধরতে একটু সুবিধা হয়।
©


~ ধর্ষণ ~

শুধু দুই-একটা ধর্ষককে ফাঁসি দিলে ধর্ষণ বন্ধ হবে?
না, শুধু বোরকা পরলেও ধর্ষণ বন্ধ হবে না, শুধু ফাঁসি দিলেও বন্ধ হবে না।
দুনিয়াতে একক ফ্যাক্টরের কারণে কোনো কিছু ঘটে না। অনেকগুলো ফ্যাক্টর ফাইন-টিউনিং হয়ে একটা ঘটনা ঘটে।
- নির্দিষ্ট মানসিক চিন্তার মানুষ……… (১)
- উপযুক্ত স্থানে……. (২)
- উপযুক্ত যে কোনো কিছুকে ……. (৩)
১+২+৩ মিলে গেলে ধর্ষণ হবেই। কেউ আটকাতে পারবে না। সে পর্দানশীন নারী হোক, পুরুষ হোক, শিশু-পশু যা-ই হোক।
১ যদি পশুকামী হয়, ৩ যদি পশু হয়।
১ যদি পর্ন এডিক্ট হয়, ৩ যদি বোরকা-পরা নারীও হয়, শিশুও হয়।
১ যদি ধর্ষকামী হয়, ৩ যদি যেকোনো বয়সী নারী হয়।
জায়গামত পেলে ঘটনা ঘটবেই।

এই ৩টা জিনিসেরই সমাধান করতে হবে ধর্ষণকে শূন্যে নামাতে চাইলে। এর মাঝে সবচেয়ে সহজ স্বল্পমেয়াদী কাজটা হল ২ নং কাজ। ১ যেন ৩ কে উপযুক্ত জায়গায় না পায়। সহকর্ম, সহশিক্ষা সব আলাদা করে ফেলেন। স্বাভাবিক একজন পুরুষও কখন ধর্ষকদের মত চিন্তা করে, জানুন। নির্জন স্থানে-সময়ে নারী-পুরুষ একত্র হতে না পারে।

এরপর করতে হবে ৩ নং এর সমাধান। এর মধ্যে আছে: সাথে মাহরাম পুরুষ থাকা, শিশুর সাথে পিতা-মাতা থাকা, বোরকা পরিধান ইত্যাদি।

দীর্ঘমেয়াদী হল ১ নং -এর সমাধান।
১) অলরেডি যাদের মানসিকতা নষ্ট তাদের ডিটারেন্স তৈরি: জনসমক্ষে মৃত্যুদণ্ড
২) আর নষ্ট হতে না দেয়া: সুড়সুড়িমূলক নাটক-সিনেমা বন্ধ করা, পর্নোগ্রাফি বন্ধ করা, আর্লি ম্যারেজ কালচার চালু করা।
৩) নতুন মানসিকতার মানুষ তৈরি: ইসলাম-সম্মত ও ইসলাম-আধিক্য শিক্ষাব্যবস্থা। কারণ ইসলাম মানুষের নর্মাল বিহেভিয়ার কন্ট্রোল মেকানিজম ইউজ করে তাকে পাপকাজে অবচেতন বাধা তৈরি করে।

এজন্য শুধু রাষ্ট্রকে দায়িত্ব নিলে হবে না। সমাজকে কিছু দায়িত্ব নিতে হবে। ব্যক্তিকেও কিছু দায়িত্ব নিতে হবে। পরিবারকেও নিতে হবে।

যদি সমাধান চান, তবে সমস্যার সকল গোড়াকে এড্রেস করুন। আর সমাধান চান না, শুধু ধর্ষণ নিয়ে ফেমিনিস্ট পলিটিক্স করতে চান, রাজনীতি করতে চান, তাহলে ভিন্ন কথা।

বিস্তারিত জানতে: মানসাঙ্ক বইটি দেখতে পারেন। খুঁজলে পিডিএফও পেয়ে যেতে পারেন।

© ডাঃ সামসুল আরেফিন শক্তি ভাই




আলেপের কথা মনে আছে?

সে কী করেছিলো?

ধর্ষ ণ।

একজন পর্দানশীন নারীর অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে তাকে দিনের পর দিন ধর্ষণ করে তাকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়। আমরা আলেপের বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছিলাম।

উপদেষ্টা ও সমন্বয়কেরা এ বিষয়ে কোন কথা বলে নাই।

আলেপ তথা RAB এর শাস্তির দাবিও উঠা উচিত মঞ্চ থেকে।


আজকের দিবশে তথাকথিতরা গে, লেসবিয়ান ও ট্রান্সগন্ডার দের অধিকার চাচ্ছে।
অথচ এরকম কত ফারাবী বিনা দোষে ফাঁ+সির কাষ্ঠে ঝুলছে।


আমার বড় ভাই মুজাম্মিল হুসাইন সাইমনকে নিয়ে আমার দেশ থেকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ ভাইয়ের উপর আরোপিত অভিযোগের অসারতা পরিস্কারভাবে প্রমাণিত হয়েছে। আল্লাহ তা আলা ভাইয়ের দ্রুত মুক্তির ব্যবস্থা করে দিন।

সাস্টের প্রাক্তন ছাত্র বা প্রকৌশলী পরিচয়ের চেয়ে ভাইয়ের বড় পরিচয় হলো- ভাই ছিলেন একজন দাঈ, ইসলামপন্থী।

মূলত ইসলামের পক্ষে দাওয়াহ, এক্টিভিজম ও লেখালেখির "অপরাধেই" ভাইকে গ্রেফতার ও গুম করা হয় ২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরের ৩০ তারিখ। গুম থাকাবস্থাতেই একই বছরের নভেম্বর মাসে আমাদের আব্বাকেও গুম করে সিটিটিসি। আব্বাকে জিম্মি করে আমার ভাই মুজাম্মিল হুসাইন সাইমনের কাছ থেকে জোরপূর্বক জবানবন্দি আদায় করা হয়, যার ভিত্তিতে ভাইকে মৃত্যুদন্ড দেয় হাসিনার ক্যাঙ্গারু কোর্ট।

বর্তমানে মামলা হাইকোর্টে বিচারাধীন রয়েছে। আমরা আশা করি সত্য প্রকাশিত হবার পর দ্রুত শুনানির মাধ্যমে মামলা নিস্পত্তি করা হবে। ভাইয়ের মুক্তি তরান্বিত হবে।

আমরা আশা করি, উলামায়ে কেরাম, ইসলামপন্থী রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব ও শীর্ষস্থানীয় দাঈরা ভাইয়ের মুক্তির ব্যাপারে সম্যক ভূমিকা রাখবেন।

পড়ুন:- click

Click

আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই সাহসী অনুসন্ধানী সাংবাদিক Abu Sufian ভাই সহ যেসকল ভাইরা এব্যাপারে সাহায্য ও সহোযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছিলেন।
জাযাকুমুল্লাহু কুল্লাল খাইর।

© Abdullah Al Hossain




বাংলাদেশে নিয়মিত বিরতিতে ভয়ঙ্কর সব যৌন সহিংসতার ঘটনা ঘটে। মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়ে, প্রতিবাদ করে, ঝড় ওঠে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তারপর কিছুদিন পর আবার একই ঘটনা। একই চক্র, একই ক্ষোভ, একই অক্ষমতা। কেন বারবার এমন হয়? হয়ে আসছে?
.
আমরা সাধারণত ধর্ষন সমস্যার দায় স্রেফ "দুর্নীতি" বা "প্রশাসন" ওপর চাপিয়ে দেই। কিন্তু মূল সমস্যা আরও গভীরে। এই চক্র চলতে থাকে বর্তমান আইনী ব্যবস্থা এবং আধুনিক রাষ্ট্রের কাঠামোগত কিছু বৈশিষ্ট্যের কারণে।
.
দেখুন কাঠামোগত দিক থেকে এই অপরাধ থামাতে না পারার পেছনে মূল কারণগুলো কী কী?
.
১। অনেক ক্ষেত্রে ধর্ষক ধরা পড়ে না। কারণ পুলিশ ব্যবস্থা প্রচণ্ড দুর্নীতিগ্রস্ত এবং রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত। পুলিশ জনগণের সেবা করে না, ক্ষমতাসীনদের রক্ষা করে। অন্যদিকে আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে মামলার নথিপত্রে আটকে থাকে, অপরাধীরা গায়ে বাতাস লাগিয়ে ঘুরে বেড়ায়।
.
২। যথাযথ ডেটারেন্ট না থাকায় অপরাধীদের মধ্যে শাস্তির ভয় কাজ করে না।

৩। বিচার ব্যবস্থা অসহনীয় রকমের দীর্ঘ, অকার্যকর, এবং ইনকনসিসটেন্ট। বিচার ব্যবস্থা অত্যধিক কেন্দ্রীভূত, স্থানীয় বিচার ব্যবস্থা বলতে তেমন কিছু নেই। বিচারের চেয়ে আমলাতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বেশি গুরুত্ব পায়। মামলা শেষ হতে বছর, কখনও দশক লেগে যায়। একাধিক আপিলের সুযোগ থাকায় শাস্তি কার্যকর হতে দেরি হয়। একই অপরাধে ভিন্ন ভিন্ন দণ্ড, ফলে অপরাধীরা শাস্তিকে গুরুত্ব দেয় না। আর আইনের ফাঁকফোকর কিংবা রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক কানেকশন ব্যবহার করে অপরাধীরা পার পেয়ে যাবার ব্যাপারটা তো আছেই।
.
.
এই সমস্যাগুলো প্রশাসনিক না, আধুনিক রাষ্ট্রের কাঠামোগত সমস্যা। আধুনিক রাষ্ট্রে আইন মূলত রাষ্ট্রের হাতিয়ার এবং শাসন যন্ত্রের অংশ হিসেবে ফাংশান করে। এই ব্যবস্থা বিচারের জন্য না, ক্ষমতা ধরে রাখা আর মানুষকে নিয়ন্ত্রন করার জন্য তৈরি। স্বাভাবিকভাবেই এই ব্যবস্থা ন্যায়বিচারকে বিলম্বিত করে ও অপরাধ দমন করতে ব্যর্থ। পাশাপাশি এই সিস্টেম আমলাতান্ত্রিক, এবং নৈতিকতা থেকে বিচ্ছিন্ন।
.
এর সাথে ইসলামী শাসনের তুলনা করুন।
.
ইসলামী ব্যবস্থায় বিচার ছিল স্থানীয়, ডিসেন্ট্রালাইযড, বাস্তবসম্মত এবং দ্রুত। স্থানীয় পর্যায়ে কাযীদের হাতে যথেষ্ট ক্ষমতা ছিল। মামলা নিষ্পত্তির জন্য তারা এই মাত্রার আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় পড়তেন না। ফলে অপরাধীদের দ্রুত শাস্তি দেওয়া সম্ভব ছিল।
.
আধুনিক আইন বিচারকে নয়, প্রসেসকে প্রাধান্য দেয়। অপরদিকে, ইসলামী ব্যবস্থা দ্রুত বিচারের পক্ষে। এখানে আইনি ফাঁকফোকর এক্সপ্লয়েট করার সুযোগ নেই।
.
ইসলামে ধর্ষণের শাস্তি কঠোর এবং তা দ্রুত কার্যকর হয়। পাবলিকলি কার্যকর করা হয়, এটা শক্তিশালী ডেটারেন্ট তৈরি করে। এছাড়া শরিয়াহ কাঠামোতে অপ্রয়োজনীয় আপিল বা আমলাতান্ত্রিক দীর্ঘসূত্রিতার সুযোগ নেই।
.
আধুনিক আইন ব্যুরোক্রেটিক আইভরি টাওয়ারে বসে বানানো। ইসলামি বিচার কাঠামো বাস্তব জীবনের সাথে সংগতিপূর্ণ। আধুনিক আইন প্রক্রিয়াকে প্রাধান্য দেয়, ইসলামী ব্যবস্থা প্রাধান্য দেয় নৈতিকতা এবং ন্যায়বিচারকে। আধুনিক আইনী কাঠামো তৈরি হয়েছে কলোনিয়াল ফ্রেইমওয়ার্কের ভেতরে যার মূল উদ্দেশ্য মানুষকে নিয়ন্ত্রন করা। ইসলামী ব্যবস্থায় ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা আবশ্যিক দায়িত্ব। শুধু শাসকের না, সমাজেরও।
.
.
বারবার ধর্ষনের পেছনে সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং মনস্তাত্ত্বিক বিভিন্ন কারণও আছে। সেগুলোর সমাধান দেয়ার ক্ষেত্রেও আধুনিকতা ব্যর্থ। ব্যর্থ বলেই পশ্চিমা দেশগুলোও আজ পর্যন্ত এই সমস্যার সমাধান করে পারেনি, এবং পারবেও না। তবে সেই আলোচনা আরেক দিনের জন্য তোলা থাক।
.
সুতরাং, যদি সত্যিকারের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হয়, তাহলে মৌলিকভাবে ত্রুটিপূর্ণ এই ফ্রেইমওয়ার্কের ভেতরে তা খুঁজে লাভ নেই। এই চক্র ভাঙতে হলে প্রথমে বুঝতে হবে—সমাধান এই সিস্টেমের ভেতরে নেই।
.
আমরা যদি সত্যিই পরিবর্তন চাই, ন্যায়বিচার চাই, তাহলে দরকার সেই ব্যবস্থা যার ভিত্তি সমগ্র সৃষ্টির মালিকের হিকমাহ এবং আসমানী নৈতিকতা; সেই ব্যবস্থা যা বিচারের নামে নাটক না করে, দ্রুত ও কার্যকর ন্যায়বিচার নিশ্চিত করে-- ইসলামী ব্যবস্থা, শরীয়াহ। বাস্তবসম্মত, কার্যকর, এবং পরীক্ষিত।
.
প্রশ্ন হলো, আমরা কি সত্যিই পরিবর্তন চাই? নাকি একই চক্রে আটকে থেকে ক্ষোভ ঝেড়ে, পোস্ট দিয়ে, দু-একদিন প্রতিবাদ করে দায়িত্ব পালন করা হয়েছে মনে করে আবার ভুলে যেতে চাই?

© আসিফ আদনান হাঃ


বিবাহিত ধর্ষকের শাস্তি অর্ধেক মাটিতে পুতে পাথর মেরে হত্যা।
এটাই নারীর নিরাপত্তাকবচ।

ছোট্ট শিশুর প্রতি এই বর্বরতার প্রতি জিরো টলারেন্স দেখাক রাষ্ট্র।

© Dr Mehedi Hasan


কিছু সো-কলড ইসলামপন্থী ভাবছে আমাদেরকে দেখে নেবার সুযোগ এসেছে, এটা কোনভাবেই হাতছাড়া করা যাবে না। তারা জেনে বুঝেই প্রপাগান্ডা ছড়াচ্ছে। ইলিয়াস, পিনাকিকে প্রপাগান্ডিস্ট বলা লোকজন আরাফাতের গার্বেজ প্রপাগান্ডা খাচ্ছে সমানে৷ হাহা।

এদের মধ্যে দুইটা গ্রুপ আছে। এক গ্রুপতো কোন বাছবিচার ছাড়াই প্রপাগান্ডাটা ছড়াচ্ছে, আরেকগ্রুপের একটু লজ্জাশরম আছে, তারা প্রপাগান্ডাকো ডিরেক্ট সত্য দাবি করছে না, তারা বলছে, এটা সত্য হলে তো ভয়ংকর। তারাও জানে এটা মিথ্যা, কিন্তু শত্রুতা তাদের এত নীচে নামাইছে যে একজন মুসলিম ভাইকে না-মানুষ বানানোর প্রচেষ্টায় অংশ নিতেও তাদের বাধছে না। মূলত তাদের অন্তর ব্যাধিগ্রস্থ।

গেট এ লাইফ। তোমাদের মতো লো-লাইফদের এইসব প্রপাগান্ডা তোমাদের জন্যই কাউন্টার প্রডাক্টিভ।

মূলতঃ আমাদের এক্টিভিজম অনেকের এজেন্সিকে নড়বড়ে করে দিয়েছে, তারা চাচ্ছে যেকোন মূল্যে আমাদের থামাতে। এটা ভুল চেষ্টা। অন্ধকার দিয়ে আলো ঢাকা যায় না ভাই। উল্টো তোমাদের ক্রেডিবিলিটি নষ্ট হচ্ছে। যদি ভাবো এসব করে আমাদের থামাতে পারবে, তবে বোকার স্বর্গে বাস করছো।

আমরা এবার সংগঠিত হবো ইনশাআল্লাহ। এই জমিন আমাদের। এর হিস্যা আমরা ছাড়বো না। এ ভূখন্ডে দ্বীনকে বিজয়ী করা ছাড়া দ্বিতীয় কোন এজেন্ডা আমাদের নাই।

আমাদের স্লোগান,

আমার দ্বীন - আমার জমিন।

#ইলহাক_বিল_কাফেলা


অর্ণব জুলুমের শিকার হচ্ছিলো,
তাই আমরা তার পক্ষে ঝাপিয়ে পড়েছি।
তাই বলে,
তিনি এমন কোনো মহাকর্ম সম্পাদন করেন নি যে
তাকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করতে হবে;
অথবা আল্লাহর ওলী হয়ে যায় নি যে
পাগড়ি পরিয়ে সংবর্ধনা জানাতে হবে।

দাওয়াতি কাজে হিকমাহ, উত্তম শব্দচয়ন,
বিজ্ঞোচিত এপ্রোচ, এবং স্থান-কাল-পাত্র জ্ঞান থাকতে হয়।

আমাদের প্রাণপ্রিয় যুবসমাজকে বিষয়টি বুঝতে হবে।
© শাইখ অধ্যাপক ডঃ মোখতার আহমদ


হ্যাঁ, মানলাম সে তার বউ, বোন ও মায়ের বেপর্দা ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ করছে। কিন্তু আমার প্রশ্ন হলো:
১. সফিউর রহমান ফারাবী নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার পরও কীভাবে তিনি এখনো কারাগারে আছেন?
২. যখন প্রাণের নবী, বিশ্ব নবী রাহমাতুল্লিল আলামিন (সা.)-কে নিয়ে কটূক্তি ও খারাপ মন্তব্য করা হয়, তখন কেন কুলা ঙ্গার মালাউ নদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয় না?
৩. ওড়না পরার কথা বলা যদি অন্যের অধিকার নষ্ট করে, তাহলে কেন অন্যের হিজাব ও নিকাব নিয়ে কটূক্তি করা হয় এবং তা খুলতে বাধ্য করা হয়?
৪. রাষ্ট্রীয় পতাকা অবমাননা করলে রাষ্ট্রদ্রোহী বলা হয়, কিন্তু রাষ্ট্রীয় ধর্ম ইসলাম অবমাননা করলে কেন সে 'মুক্ত চিন্তক' হয়ে যায়? নিজের স্বাধীনতা প্রকাশের নামে ধর্ম অবমাননা করলে রাষ্ট্র কেন তাকে রক্ষা করে?


এক ভাই ওড়না পরার কথা বলায় আজ গ্রেফতার।
অন্যদিকে, রাষ্ট্রীয় ধর্ম ইসলাম নিয়ে "চ বর্গীয়" কথা বলা নিকৃষ্ট কুলাঙ্গার মালাউন দম্ভের সাথে অরাজকতা সৃষ্টি করে বেড়াচ্ছে।
আবার, একইভাবে ইসলাম নিয়ে কথা বলায় আজও মুক্তি মেলেনি নিরীহ মজলুম ভাই সফিউর রহমান ফারাবীর।

এসব ঘটনা থেকে কি পরিষ্কার নয় যে দেশ চরম ইসলামবিদ্বেষী?


শফিউর রহমান ফারাবী, ভাই আমার...
আমাদের মাফ করে দিয়েন কারণ এমন একটা সময় আপনি অনলাইনে নাস্তিকদের বিরুদ্ধে লড়ে গেছেন যখন আপনার পাশে তেমন কেওই ছিল না সাপোর্ট করার।
আমাদের মাফ করে দিয়েন কারণ আমরা যখন জাহেলিয়াতে ডুবে ছিলাম আপনি তখন রাসূল ﷺ এর প্রতি ভালবাসা উজাড় করে দিয়েছিলেন।
আমাদের মাফ করে দিয়েন কারণ ঘটনার সাথে যুক্ত না থেকেও বিনাদোষে ৬টি বছর জেলে বন্ধী থেকেছেন, এখন নাকি সাড়া জীবনের জন্য থাকতে হবে... কিন্তু আমরা আপনার জন্য কিছুই করতে পারি নি, ফেসবুকেও প্রতিবাদ করি নি। অথচ আপনি ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত নন সেটা আজ আদালতেও প্রমাণিত। তবে আপ্নার অপরাধ ছিল অনলাইনে নাস্তিকদের বিরুদ্ধে লিখা।
আমাদের মাফ করে দিয়েন কারণ যেদিন অভিজিৎ গ্যাং মা আয়েশা (রাঃ) আর রাসূল ﷺ -কে নিয়ে নোংরা নোংরা গল্প লিখেছিল, সেদিন আপনি ছাড়া তার দাঁতভাঙা জবাব কেওই দিতে পারে নি বা দেয় নি।
আমাদের মাফ করে দিয়েন কারণ আজ যারা নাস্তিকদের বিরুদ্ধে লিখে বড় বড় সেলিব্রিটি হয়েছে, তারাও চুপ আপনাকে নিয়ে... অথচ সেদিন তারা ছিল না। আসলে সাজিদ শুধু গল্পের বইয়েই হওয়া যায়, বাস্তব জীবনে খুব কঠিন।
আমাদের মাফ করে দিয়েন কারণ আলেমরা ওয়াজ- মাহফিল, অনলাইন-ইন্টারনেটে নবী প্রেমের কথা বলে কিন্তু আপনার মত নবী প্রেমিক যুবকদের নিয়ে কথা বলে না।
আমাদের মাফ করে দিয়েন কারণ এদেশে রাস্তার কুকুরদের জন্যও অনলাইনে আন্দোলন করা হয় কিন্তু আপনার মত একজন দ্বীনি মানুষের জন্য কিছুই করি নি আমরা।
আমাদের মাফ করে দিয়েন কারণ আমরা এখন দামী দামী ফোন/ল্যাপটপে লিখা লেখি করি, লেখকরা বেস্ট সেলার বই লিখে, আলেমরা অ্যাপল ম্যাকবুক সামনে নিয়ে লেকচার দেয়.. কি দারুণ লাইফস্টাইল আমাদের। অথচ আপনি নাকি ৫০টাকা ১০০টাকা অভাবে হাজিরার দিন আদালত প্রাঙ্গণে মানুষের কাছে একটু সাহায্য চান।
আমাদের মাফ করে দিয়েন কারণ আমাদের অনেক বরেণ্য সেলেব্রিটি ব্যক্তিত্ব আছে যাদের একটা পোস্ট ই প্রতিবাদ শুরু করার জন্য যথেষ্ট লাখ লাখ রিয়েক্ট-কমেন্ট-শেয়ার। কিন্তু আপনার জন্য লিখতে পারে নি এখনো...
আমাদের মাফ করে দিয়েন কারণ আমরা অনেক অনেক ভাল আছি কিন্তু আপনি নাকি আদালতে কারো সাথে দেখা হলে বলে ওঠেন, "ভাই... জেলে খুব কষ্ট, এখানে ভালো নেই, ভাই"।
আমাদের মাফ করে দিয়েন কারণ আজ সাকিব বিন রশিদ, আয়মান সাদিক এদের লেখালেখি বা ভিডিও দেখে ছেলেমেয়েরা হারাম রিলেশন, জাস্ট ফ্রেন্ডে আর ফ্রি মিক্সিং এ জড়িয়ে দিন শেষে মারা যারা বা আধুনিক ধর্ষণ হয়... মিডিয়া ব্যক্তিত্বরা হারাম রিলেশন আর অশ্লীলতায় উষ্কে দিয়ে হাজারো ছেলেমেয়ের জীবন কেড়ে নিয়েছে, সুইসাইড করেছে অনেক তারপরও তাদের কিছু বলা হয় না। কিন্তু শুধুমাত্র অনলাইনে নাস্তিকদের বিরুদ্ধে লিখালিখি করার জন্য আপনাকে জেলবন্ধী জীবনযাপন করতে হচ্ছে।
আমাদের মাফ করে দিয়েন কারণ আমরা We_Love_Muhammadﷺ ট্রেন্ডে ১২মিলিয়নেরও বেশি পোস্ট করতে পারি কিন্তু আপনার মত সত্যিকারের রাসূল প্রেমিকের জন্য ১২টা পোস্টও হয় হয় না।
আমাদের মাফ করে দিয়েন কারণ আমরা আপনার মত মানুষকে কারাগারে রেখে কত হাসিখুশি জীবন-যাপন করছি, রবের কাছে দোয়া করে এক ফোটা অশ্রুও ঝরাতে পারি নি আপনার জন্য।
আমাদের মাফ করে দিয়েন কারণ মা-বাবা ছাড়া ছোট্ট একটি পাখির ছানাকে দেখেও আমাদের মায়া হয়... কিন্তু আপনার তো মা-বাবা কেও নেই তারপরও আপনার জন্য একটুও মায়া হয় না।
আমি জানি আপনার অনেক কষ্ট হচ্ছে, কিন্তু রবের দয়ায় অন্ততকালের জীবনে আপনি হবেন সবচেয়ে সুখী ইনশাআল্লাহ। সময় কাটাবেন রাসূল ﷺ এর সাথে... আর আমরা সেদিন কি জবাব দিব!? প্লিজ ভাই মাফ করে দিয়েন।
আমার চোখের কোণে জল জমে গিয়েছে, আমি পারছি না ভাই... নিজেদের আরো অনেক দোষ স্বীকার করে করে আপনার কাছে হাজারো বার মাফ চাওয়া উচিত আমাদের। কিন্তু আমি পারছি না ভাই, মাফ করে দিয়েন প্লিজ ভাই।
#Justice_for_Farabi
#freefarabi
#Free_Farabi
#Free_Shafiur_Rahman_Farabi
#Stop_INJUSTICE_On_Farabi


রমাদান শব্দটি ‘رمض’ থেকে উদ্ভূত যার শাব্দিক অর্থ পোড়ানো। গুনাহকে পোড়ানোর জন্যেই এই নামকরণ!

- শাইখ আহমাদ মুসা জিবরিল হাফিজাহুল্লাহ

Ramadan 🤍


আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ
যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল বর্জন করেনি, তাঁর এ পানাহার পরিত্যাগ করায় আল্লাহ্‌র কোন প্রয়োজন নেই।
• সহিহ বুখারী, হাদিস নং ১৯০৩

Показано 20 последних публикаций.