গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানিয়ে রাখছি- আপনারা স্বাক্ষী
দেশে আমার জবে হুমকি তৈরী করতে পরিকল্পামাফিক আমেরিকা প্রবাসী একটি মাইক্রোবায়োলজি গ্রুপসহ অনেকে পিছনে লেগেছে। টিপিক্যাল মিথ্যা/স্মেয়ার ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে।
গতবছর জুলাইতে এই গ্রুপ আমার অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে (যেখানে অনারারী এসোশিয়েট প্রফেসর) অনেকে ইমেল করে অভিযোগ করেছে, জাস্ট একটা সিম্পল পোষ্ট দেয়ার জন্য। সেই দা-জ্জালী ইস্যুটি (কা-ও-মে লু-ত) এমন পর্যায়ে পৌছে সরাসরি ফেসবুকও ফিল্টার করে। তাই সেই শব্দগুলো উচ্চারণ করলাম।
এক জার্নালে পেপার জমা দেয়া ছিল। কিন্তু সেখানে আমাকে এক্সেস দিচ্ছিল না কেননা আমাকে ইচ্ছা-স্বাধীন নারী-পুরুষ হওয়ার ব্যাপারটি নিয়ে একটি জরীপে বাধ্যতামূলকভাবে অংশ নিতে হবে। এর প্রতিবাদে সাধারন একটি স্টাটাস দেয়ার কারনে ওরা দল মাঠে নামে।
শুধু তাই নয়, অস্ট্রেলিয়ার সেই এলাকার সাংবাদিকদের সাথেও যোগাযোগ করে যাতে আমার এফিলিয়েশন কেড়ে নেয়া হয়।
এই বিষয়ে ইউনিভার্সিটির সাথে জরুরী মিটিং হয়। কিন্তু তারা আমার প্রশ্নের জবাব দিতে পারেনি। তাদের অত্যাচারে তারাও বিরক্ত, কিন্তু মুখে বলতে পারেন না। তাদের পরামর্শ মত আমি ফেসবুক থেকে প্রাতিষ্ঠানিক এফিলিয়েশন উঠিয়ে দিয়েছি। অর্থাৎ আমার বক্তব্য কোন প্রতিষ্ঠানকে প্রতিনিধত্ব করে না।
.
সেই চক্রটি আমার দেশের প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করে মিথ্যা রটাবে। যাতে তারা বিরক্ত হয়ে কোন সিদ্ধান্ত নেন এমন অবস্থা তৈরী করতে চেষ্টা করবে।
বলা দরকার যে-
.
আমার দেশের টিপিক্যাল ফ্যাকাল্টি পজিশন হোল্ড করি না। স্ব-প্রনোদিত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক কাজ করেছি। যদিও শুনতে অন্যরকম লাগবে যে আমার একাডেমিক এচিভমেন্ট অনেক ভাল বলা যায়। প্রতিষ্ঠানে এবং বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ে ইয়াং রিসার্চার তৈরীতে কাজ করছি। এর ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পজিটিভ ব্র্যান্ডিং হয়।
.
আমার লেখালেখি-এক্টিভিজমের কারনে অনেকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে। এর কিছু এডমিশন ডিপার্টমেন্টের লোকরাও জানেন। অর্থাৎ আমার একার প্রচেষ্টায় বিশ্ববিদ্যালয় আর্থিকভাবেও লাভবান হচ্ছে।
.
আমাদের সন্তান, শিক্ষার্থী, এবং ভবিষ্যত প্রজন্মের মারাত্নক সামাজিক অবক্ষয়ের সম্মুখীন হতে যাচ্ছে জেনে সচেতনতা তৈরীর চেষ্টা করছি।
.
Sorowar
দেশে আমার জবে হুমকি তৈরী করতে পরিকল্পামাফিক আমেরিকা প্রবাসী একটি মাইক্রোবায়োলজি গ্রুপসহ অনেকে পিছনে লেগেছে। টিপিক্যাল মিথ্যা/স্মেয়ার ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে।
গতবছর জুলাইতে এই গ্রুপ আমার অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে (যেখানে অনারারী এসোশিয়েট প্রফেসর) অনেকে ইমেল করে অভিযোগ করেছে, জাস্ট একটা সিম্পল পোষ্ট দেয়ার জন্য। সেই দা-জ্জালী ইস্যুটি (কা-ও-মে লু-ত) এমন পর্যায়ে পৌছে সরাসরি ফেসবুকও ফিল্টার করে। তাই সেই শব্দগুলো উচ্চারণ করলাম।
এক জার্নালে পেপার জমা দেয়া ছিল। কিন্তু সেখানে আমাকে এক্সেস দিচ্ছিল না কেননা আমাকে ইচ্ছা-স্বাধীন নারী-পুরুষ হওয়ার ব্যাপারটি নিয়ে একটি জরীপে বাধ্যতামূলকভাবে অংশ নিতে হবে। এর প্রতিবাদে সাধারন একটি স্টাটাস দেয়ার কারনে ওরা দল মাঠে নামে।
শুধু তাই নয়, অস্ট্রেলিয়ার সেই এলাকার সাংবাদিকদের সাথেও যোগাযোগ করে যাতে আমার এফিলিয়েশন কেড়ে নেয়া হয়।
এই বিষয়ে ইউনিভার্সিটির সাথে জরুরী মিটিং হয়। কিন্তু তারা আমার প্রশ্নের জবাব দিতে পারেনি। তাদের অত্যাচারে তারাও বিরক্ত, কিন্তু মুখে বলতে পারেন না। তাদের পরামর্শ মত আমি ফেসবুক থেকে প্রাতিষ্ঠানিক এফিলিয়েশন উঠিয়ে দিয়েছি। অর্থাৎ আমার বক্তব্য কোন প্রতিষ্ঠানকে প্রতিনিধত্ব করে না।
.
সেই চক্রটি আমার দেশের প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করে মিথ্যা রটাবে। যাতে তারা বিরক্ত হয়ে কোন সিদ্ধান্ত নেন এমন অবস্থা তৈরী করতে চেষ্টা করবে।
বলা দরকার যে-
.
আমার দেশের টিপিক্যাল ফ্যাকাল্টি পজিশন হোল্ড করি না। স্ব-প্রনোদিত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক কাজ করেছি। যদিও শুনতে অন্যরকম লাগবে যে আমার একাডেমিক এচিভমেন্ট অনেক ভাল বলা যায়। প্রতিষ্ঠানে এবং বাইরের বিশ্ববিদ্যালয়ে ইয়াং রিসার্চার তৈরীতে কাজ করছি। এর ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পজিটিভ ব্র্যান্ডিং হয়।
.
আমার লেখালেখি-এক্টিভিজমের কারনে অনেকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে। এর কিছু এডমিশন ডিপার্টমেন্টের লোকরাও জানেন। অর্থাৎ আমার একার প্রচেষ্টায় বিশ্ববিদ্যালয় আর্থিকভাবেও লাভবান হচ্ছে।
.
আমাদের সন্তান, শিক্ষার্থী, এবং ভবিষ্যত প্রজন্মের মারাত্নক সামাজিক অবক্ষয়ের সম্মুখীন হতে যাচ্ছে জেনে সচেতনতা তৈরীর চেষ্টা করছি।
.
Sorowar